
সারোজ ইন্টারন্যাশনাল কলেজ আজ কেবল একটি নাম নয়, এটি ঢাকা শহরের একটি সুপরিচিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। ২০০৩ সালে কয়েকজন ছাত্র এবং শিক্ষক নিয়ে আমি এর মিশন শুরু করেছি। তবে ২০২১ সালে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে একটির একটি ছোট গাছ একটি বিশালাকার গাছে পরিণত হয়েছে। বর্তমান বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে আমরা আমাদের প্রতিষ্ঠানে শিক্ষামূলক এবং নন-শিক্ষামূলক কার্যক্রম উভয়কে অন্তর্ভুক্ত করেছি। মানুষ পরিবার, সমাজ এবং প্রকৃতি থেকে তাদের প্রথম পর্যায়ে শিখলেও, লোকেরা একাডেমিক শিক্ষার মাধ্যমে তাদের আসল শিক্ষা এবং একাডেমিক প্রশংসাপত্র অর্জন করে। একাডেমিক শিক্ষার সাথে একজন শিক্ষার্থীর বিরামচিহ্ন, নিয়মানুবর্তিতা, অধ্যবসায়, দায়িত্ব ইত্যাদি অর্জন করতে হবে। শিক্ষার্থীদের মধ্যে মানবিক গুণাবলী তৈরি করা আমাদের লক্ষ্য। কেবল মেধাবী শিক্ষার্থীদের গড়ে তোলা নয়, আমরা জনগণের রিপাবলিক বাংলাদেশ এবং ডিজিটাল বাংলাদেশের ২০৪১ দৃষ্টি পূর্ণ করতে সৃজনশীল মানব তৈরিতেও বদ্ধপরিকর। সারোজ ইন্টারন্যাশনাল কলেজের সকলের জন্য শিক্ষা নিশ্চিত করতে আমি আমার দৃষ্টিভঙ্গি চালিয়ে যাব। মেধাবী শিক্ষার্থীর সংখ্যা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং তারা সারোজ আন্তর্জাতিক কলেজের অভিজ্ঞ অধ্যক্ষ, সম্মানিত পরিচালক সদস্য, শিক্ষক এবং অভিভাবকদের সহায়তায় বাহ্যিক এবং অভ্যন্তরীণ উভয় পরীক্ষায় ভাল ফলাফল করছে, অন্যথায় শিক্ষার্থীরা সহ-পাঠ্যক্রমিক ক্রিয়াকলাপে স্বাক্ষর তৈরি করছে আমাদের প্রতিষ্ঠান যা সত্যই প্রশংসার যোগ্য। এ কারণেই সারোজ ইন্টারন্যাশনাল কলেজ যে কোনও শিক্ষার্থীর জন্য একটি আদর্শ এবং আকর্ষণীয় প্রতিষ্ঠান। আমি আশা করি, এই প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশের অন্যতম নামকরা প্রতিষ্ঠান হিসাবে স্থান পাবে। আমি হৃদয় ও প্রাণে বিশ্বাস করি, সেগুলি আজ সবচেয়ে কনিষ্ঠ, ভবিষ্যত, জাতি এবং দেশের নির্মাতা হবে। আমি এই প্রতিষ্ঠানটির সর্বোচ্চ সুযোগ-সুবিধা নিয়ে বাংলাদেশের নাম উজ্জ্বল করার জন্য এই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা হিমালয়ান হিসাবে ভালভাবে দাঁড়িয়ে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। আল্লাহ আমাদের মঙ্গল করুন। শওকত হোসেন ‘‘চেয়ারম্যান’’ সারোজ ইন্টারন্যাশনাল কলেজ মিরপুর -১০,ঢাকা-১২১৬।